বাগেরহাট চিংড়ি গবেষনা কেন্দ্রের আঞ্চলিক কর্মশালায়

স্টাফ রিপোর্টার

আপডেট : ০৯:১৮ পিএম, সোমবার, ২০ জুন ২০২২ | ৪৯৬

রপ্তানীমুখী পণ্যের মধ্যে চিংড়ি অন্যতম। গত দশ বছরে মোট মৎস্য রপ্তানিতে চিংড়ির অবদান আশি ভাগ। কিন্তু চিংড়ি চাষে প্রধান অন্তরায় ভালো পোনার দুস্প্রাপ্যতা ও চিংড়ির ব্যবস্থাপনা। তবে এই সমস্যা মোকাবেলায় চিংড়ি গবেষনা কেন্দ্র কাজ করছে। গবেষনার বিভিন্ন ফলাফল স্থানীয় চাষিদের চাষাবাদে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। সোমবার সকালে বাগেরহাট চিংড়ি গবেষনা কেন্দ্রের আঞ্চলিক কর্মশালায় এসব কথা বলেন বক্তারা।

চিংড়ি গবেষনা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ হারুনুর রশীদের সভাপতিত্বে দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন, খুলনা বিভাগীয় মৎস্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ তোফাজউদ্দীন আহমেদ।


এসময় খুলনা বিশ^বিদ্যালয়ের এফ এম আর টি ডিসিপ্লিনের বিভাগীয় প্রধান ড. মোহাম্মদ আব্দুর রউফ, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউটের সদর দপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নিলুফা বেগম, খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের কোয়ালিটি এস্যুরেন্স ম্যানেজার ড. এস এম রেজাউল করিম, বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের উপ-পরিচালক শামসুন নাহার, ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এইচ এম রাকিবুল ইসলাম, বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এএসএম রাসেল প্রমুখ।


দিনব্যাপী কর্মশালায় অর্ধশত প্রান্তিক চাষি অংশগ্রহন করেন। এসময় চাষিরা চিংড়ি চাষের ক্ষেত্রে তাদের বিভিন্ন পরামর্শ ও প্রস্তাবনা তুলে ধরেন।

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত
  • নির্বাচিত