ফরিদপুরের শিশু বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে গৃহ হারা। মা ঠিকমত খাওয়া দাওয়া নাকি দিতে পারে না। ঢাকায় আসার মূল কারণ হলো ক্ষুধা নিবারন করা। এখন পথে ঘাটে খেয়ে না খেয়ে খোলা আকাশের নীচে দিন রাত যাপন করে। যে জাতি বা দেশ এতিম অসহায় শিশুর নিরাপত্তা দেই না বা অবজ্ঞা করে সে জাতি বা দেশের বিপদের অভাব হবে না। আপনার আশেপাশে এ রকম শিশুকে অভুক্ত অসুস্থ রেখে বা তাদের মৌলিক চাহিদাকে অবজ্ঞা করে আমি আপনি যেখানেই বিচরণ করি না কেন বিপদ আমাদের হবেই! এটম পাহারাতেও আক্রমণ হয়ে যায়! ভেবে দেখুন কে করেন? কেন করেন? এটাই হলো প্রকৃতির বিচার!
এ বিচার স্বয়ং মহান আল্লাহ নীজ হাতে করেন বলে আমি দৃঢভাবে বিশ্বাস করি। আমার গবেষণায় তা আমি সুস্পষ্টভাবে ধরতে পেরেছি। মহান আল্লাহ প্রথমে ছোট খাটো ঘটনা দিয়ে আমাদেরকে বুঝানোর অনেক চেষ্টা করেন তারপরও আমরা না বুঝলে তিনি ভীষণ ক্ষিপ্ত হন! অতঃপর তিনি তার এ প্রকৃতি দিয়ে চরম অাঘাত হানেন। তখন আমরা বিজ্ঞান নিয়ে আমাদের কর্মকান্ডকে চুলচেরা বিশ্লেষণ করি এবং একজন আর একজনকে দোষারোপ করতে থাকি! এই হলাম আমরা ! তবুও ভাবি না বিপদ কোন কারণে হচ্ছে? এ বিজ্ঞানই আমাদের সাময়িক আরাম দেয় এবং এ বিজ্ঞানের কারনেই এ পৃথিবী দ্রুততর ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। স্রষ্টার নিকট মানবিক প্রেম জীব প্রেম হলো মুখ্য বিষয় যা বিজ্ঞান দিয়ে আবিষ্কার করা যায় না!