আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি

চিতলমারী থানার ওসি পেলেন মাদার তেরেসাসহ পাঁচ সম্মাননা

চিতলমারী প্রতিনিধি

আপডেট : ১২:২৮ এএম, সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | ৪৭০

চিতলমারী থানার পরিদর্শক (ওসি) এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান মাদার তেরেসা গোল্ডেন এ্যাওয়ার্ড-২০২২ পেয়েছেন। রবিবার (০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩) দুপুরে তিনি এ সম্মাননা হাতে পান। আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য অগ্রগামী ফাউন্ডেশন তাঁকে এ সম্মানে ভূষিত করেন। গত ২৮ জানুয়ারী ঢাকা ইকোনোমিক রিপোটার্স ফোরাম মিলনায়তনে তাঁকে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

এ ছাড়াও তিনি আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য বাংলাদেশ মানবাধিকার সাংস্কৃতিক সোসাইটি কর্তৃক শহীদ নূর হোসেন স্মৃতি সম্মাননা-২০২১, বঙ্গবন্ধু সাহিত্য ও গবেষণা কেন্দ্র কর্তৃক শেরে-বাংলা স্মৃতি সম্মাননা-২০২১, হাজী মুহাম্মদ মহসিন স্মৃতি পরিষদ কর্তৃক দানবীর মুহাম্মদ মহসিন স্মৃতি সম্মাননা-২০২১ ও মায়ের আঁচল ফাউন্ডেশন কর্তৃক মাদার তেরেসা স্মৃতি সম্মাননা-২০২১ পেয়েছেন।


এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান ১৯৭৪ সালের ১২ জুলাই বরিশালের বাকেরগঞ্জের সাহেবগঞ্জ এলাকায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আব্দুর রাজ্জাক খান। মা মৃত-আমিরোননেছা খান। তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে সকলের ছোট। শিক্ষা জীবন শেষে ২০০০ সালে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে উপ-পরিদর্শক (এসআই) পদে যোগদান করেন। দীর্ঘদিন পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে সুনামের সাথে দ্বায়িত্ব পালনের পর ২০১২ সালে উপ-পরিদর্শক থেকে পরিদর্শক (ওসি) পদে পদন্নোতি পান। কর্মজীবনে তিনি র‌্যাব, সিআইডি, ডিবিসহ থানা পুলিশের বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত ছিলেন।


পরিদর্শক (ওসি) এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান ২০২১ সালের ৬ মে চিতলমারী থানায় যোগদান করেন। এলাকার সাধারণ মানুষের ভাষ্যমতে, তাঁর কর্মকালীন সময়ে এ থানায় অপরাধ প্রবণতা কমেছে। স্বস্তিতে আছে সর্বস্তরের মানুষ।


থানার পরিদর্শক (ওসি) এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান বলেন, ‘মানুষ এখন শান্তি চায়। কেউ অযথা ঝুট-ঝামেলায় জড়াতে চায় না। তাই চিতলমারী থানায় বিগত দিনের চাইতে মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা কমেছে। স্বস্তিতে আছে সাধারণ মানুষ। আমি বাগেরহাট জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার কে এম আরিফুল হকের (পিপিএম) দিক নির্দেশনায় থানার অফিসার ফোর্সদের সমন্বয়ে অপরাধরোধে সার্বক্ষনিক কাজ করে যাচ্ছি।’

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত
  • নির্বাচিত